ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মামলা জট যাতে না হয় সে চেষ্টা রয়েছে : প্রধান বিচারপতি

মামলা জট যাতে না হয় সে চেষ্টা রয়েছে : প্রধান বিচারপতি

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, মামলা জট যাতে না হয় এবং তা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে তারা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
আজ বুধবার টাঙ্গাইল জেলা ও দায়রা জজ আদালত এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চত্ত্বরে ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণের স্থান পরিদর্শন ও ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘মামলার জট আমাদের চিন্তিত করেছে। বিচার প্রার্থীরা যদি দীর্ঘ দিনেও বিচার না পায়, তবে একসময় তারা আদালতের প্রতি বিশ্বাস হারাতে পারেন।’ মামলা থাকবে, কিন্তু যাতে জট না হয়- যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে সে চেষ্টা আমরা চালিয়ে যাচ্ছি।’
এর আগে প্রধান বিচারপতি বুধবার বিকালে টাঙ্গাইল এসে পৌঁছলে জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার ও পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার তাকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, ২০২২ সাল থেকে আমাদের বিচারকরা অবিরাম পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। পুরোনো বা বর্তমান মামলাগুলো যাতে দ্রুত নিষ্পত্তি করা যায়। এ কারণে বর্তমানে যতগুলো মামলা ফাইল হয়েছে তার চেয়ে বেশি নিষ্পত্তি হয়েছে। এই ধারা যদি অব্যাহত থাকে, তবে আমরা একটা সহনীয় পর্যায়ে থাকবো। তিনি আইনজীবী, আইনজীবীর সহকারী এবং বিচার প্রার্থীদের আদালতের কার্যক্রমে সহযোগিতার আহ্বান জানান।
এ সময় টাঙ্গাইলের জেলা ও দায়রা জজ শেখ আব্দুল আহাদ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সি মো. মশিয়ার রহমান, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান, টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) মাহাবুবুর রহমান, টাঙ্গাইলের বিশেষ জজ আদালতের বিচারক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) রাফিজুল ইসলাম, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাউদ হাসান, জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার, পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়ছার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী দায়িত্ব গ্রহণের পর দেশের ৬৪ জেলার আদালত প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জ স্থাপনের উদ্যোগ নেন। ন্যায়কুঞ্জ স্থাপন হলে বিচারপ্রার্থীরা ন্যায় বিচারের জন্য আদালত প্রাঙ্গনে এসে স্বস্তিতে বিশ্রাম নিতে পারবেন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

গ্রিন টিভি বাংলা

গ্রিন টিভি বাংলার একটি সম্পূর্ন অনলাইন ফেজবুক,ইউটিউব, নিউজপোর্টাল ভিক্তিক টিভি চ্যানেল । যে কোন বিষয় মতামত দিয়ে আমাদেকে সহযোগিতা করুন এবং নিউজ পড়ুন বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন

মামলা জট যাতে না হয় সে চেষ্টা রয়েছে : প্রধান বিচারপতি

আপডেট সময় ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, মামলা জট যাতে না হয় এবং তা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে তারা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
আজ বুধবার টাঙ্গাইল জেলা ও দায়রা জজ আদালত এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চত্ত্বরে ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণের স্থান পরিদর্শন ও ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘মামলার জট আমাদের চিন্তিত করেছে। বিচার প্রার্থীরা যদি দীর্ঘ দিনেও বিচার না পায়, তবে একসময় তারা আদালতের প্রতি বিশ্বাস হারাতে পারেন।’ মামলা থাকবে, কিন্তু যাতে জট না হয়- যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে সে চেষ্টা আমরা চালিয়ে যাচ্ছি।’
এর আগে প্রধান বিচারপতি বুধবার বিকালে টাঙ্গাইল এসে পৌঁছলে জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার ও পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার তাকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, ২০২২ সাল থেকে আমাদের বিচারকরা অবিরাম পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। পুরোনো বা বর্তমান মামলাগুলো যাতে দ্রুত নিষ্পত্তি করা যায়। এ কারণে বর্তমানে যতগুলো মামলা ফাইল হয়েছে তার চেয়ে বেশি নিষ্পত্তি হয়েছে। এই ধারা যদি অব্যাহত থাকে, তবে আমরা একটা সহনীয় পর্যায়ে থাকবো। তিনি আইনজীবী, আইনজীবীর সহকারী এবং বিচার প্রার্থীদের আদালতের কার্যক্রমে সহযোগিতার আহ্বান জানান।
এ সময় টাঙ্গাইলের জেলা ও দায়রা জজ শেখ আব্দুল আহাদ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সি মো. মশিয়ার রহমান, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান, টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) মাহাবুবুর রহমান, টাঙ্গাইলের বিশেষ জজ আদালতের বিচারক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) রাফিজুল ইসলাম, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাউদ হাসান, জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার, পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়ছার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী দায়িত্ব গ্রহণের পর দেশের ৬৪ জেলার আদালত প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জ স্থাপনের উদ্যোগ নেন। ন্যায়কুঞ্জ স্থাপন হলে বিচারপ্রার্থীরা ন্যায় বিচারের জন্য আদালত প্রাঙ্গনে এসে স্বস্তিতে বিশ্রাম নিতে পারবেন।