ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাটুরিয়ায় সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসের দলিল লেখকের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

মোঃ ফারুক হোসেন, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসের দলিল লেখক মোঃ শফিকুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে বিস্তর প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ দলিল লেখক হচ্ছেন সাটুরিয়া দলিল লেখক সমিতির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম আর দলিল গ্রহীতা হচ্ছেন দুর্নীতি বাজ দারিদ্র বিমোচন কর্মকর্তা ও সাটুরিয়া গ্রামের মৃত গফুরের পুত্র মোঃ জয়নাল আবেদীন। পানাইজুরি গ্রামের ভূক্তভোগি দলিল দাতা মোহাম্মদ আলী (৭০) অভিযোগে জানান যে, চলতি ইংরেজি সনের গত ২৫ জুন তারিখে ভাই আঃ রাজ্জাক ও বোন হালিমা বেগমসহ দাতা আমি, দলিল গ্রহীতা দারিদ্র বিমোচন কর্মকর্তা মোঃ জয়নাল আবেদীন,মোঃ সুলতান ও আব্দুলব্দুল লতিফ বরাবর মোট ৩৬ শতাংশ জমির একটি দান পত্র দলিল সহি সম্পাদন করতে সাটুরিয়া সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসে যাই। তখন দু’লোভি-সু-চতুর গ্রহিতা জয়নাল ও দুর্নীতিবাজ দলিল লেখক শফিকুল ইসলামের যোগসাজশে অতি গোপনে প্রতারণা করে সুকৌশলে ১। জয়নালের নামে ৪০ শতাংশ জমি উল্লেখ করে ১টি দলিল সৃজন করে ২। মোঃ সুলতান ও মোঃ আব্দুল লতিফ এর নামে অপর আরো ১টি দলিলে ৪০ শতাংশ জমি স্ট্যাম্পে লিখে তাড়া হুড়ায় প্রস্তুুত করে দাতা, গ্ৰহিতা ও সনাক্তকারীর সহি স্বাক্ষর নিয়ে অফিসে জমা দেয়। এসময়ে তাকে সহায়তা করে শফিকুলের ভাই মোঃ সাইফুল ইসলাম। অভিযোগ উঠেছে এভাবে দলিল লেখক শফিকুল ইসলাম দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে গ্রহিতার কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিয়ে দাতাদেরকে নাজানিয়ে জ্ঞাতসারে প্রতারণা করে সৃজিত ২টি দলিলে মোট ৮০ শতাংশ জমি উল্লেখ করে সহি সম্পাদন করে অফিসে জমা দেয়। এজলাশে সাব-রেজিষ্ট্রার অভিজিৎ কর উঠে দলিল ২টি হাতে নিয়ে দেখতে পান যে অনিয়ম তান্ত্রিক ভাবে দলিলে ২টি ইউনিয়নের জমি উল্লেখ করা হয়েছে বিধায় তা সংশোধনের জন্যে ফেরত পাঠান। দলিল ফেরত দেওয়ার পর দাতা মোহাম্মদ আলীসহ অন্য দাতারা জানতে পারেন যে,এ ২টি দলিলে তাদের ৩৬ শতাংশ জমির পরিবর্তে প্রতারণা করে ৮০ শতাংশ জমি উল্লেখ করে দলিল প্রস্তুুত করে জমা দিয়েছিল লেখক শফিকুল ও গ্রহীতাগণ। ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর সহজ সরল প্রকৃতির দাতা মোহাম্মদ আলী প্রতিবাদে বলেন যে গ্রহিতাদেরকে আমাদের ৩৬ শতাংশ জমি দেওয়ার কথা ছিল অথচ সেখানে তারা নানা দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে বিভিন্ন চালাকি চতুরতা করে কেন লেখক শফিকুল ইসলাম ও গ্রহিতার যোগসাজশে ২টি দলিলে মোট ৮০ শতাংশ জমি উল্লেখ করে জমা দিয়েছিল। তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে গ্রহিতা জয়নাল ও লেখক শফিকুল ইসলাম দাতাদেরকে বলেন যে,আপনারা টিপসইসহ স্বাক্ষর দিয়েছেন, এখন শুধু দাখিল ও রেজিষ্ট্রী বাকি আছে। সুতরাং আজ দলিল হবে না ঈদের পর রেজিষ্ট্রী হবে। এ প্রেক্ষিতে মোহাম্মদ আলী তার ওই সহি সম্পাদন করা দলিল ফেরত চাইলে লেখক শফিকুল ফেরত প্রদানে ইহা অস্বীকৃত জানায় ও বলে যে টাকা বুঝে পেয়ে দলিলে সই সাবুদ করেছেন আপনার জমির দলিল হয়ে গেছে এ দলিল আপনাকে ফেরত দেওয়া হবে না বলে সাফ জানায়। ফলে নিরুপায়ে মোহাম্মাদ আলী বাড়িতে এসে পরবর্তীতে মুরুব্বীদের সাথে পরামর্শ করে এ জালিয়াতির দলিলের ঘটনার বিষয় নিয়ে বাদী হয়ে দলিল লেখক শফিকুল ইসলামসহ অন্যদের নামে সাটুরিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ বিষয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস জানান যে, এ থানার এলাকা অত্যন্ত শান্তিপ্রিয়। এখানে যতগুলো মামলা মোকাদ্দমা হয় তার বেশির ভাগই ভূমি সংক্রান্ত। একটি চক্র এসব ভূয়া জ্বাল ও প্রতারণামূলক দলিল কাগজপত্র তৈরী করে সাধারণ মানুষদের হয়রানী করছে। আমরা দলিল দু’টি উদ্ধার করেছি। প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়েছে প্রতারণা করে লেখক শফিকুলের মাধ্যমে মোহাম্মদ আলীর কাছ থেকে গ্রহিতা জয়নাল আবেদীন জালিয়াতি করে জমি বেশী করে লিখে নিতে চেয়েছিল। এ কাজে গ্রহিতাকে দলিল লেখক শফিকুল ইসলাম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। নিয়মিত মামলা নিয়ে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান। দলিল লেখক শফিকুলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ধানকোড়া ইউনিয়ন  যুবদলের সভাপতি ও লেখক শফিকুলের ভাই সাইফুল ইসলাম এ ঘৃর্নিত কাজে ভাই শফিকুলকে বেশ সহায়তা করেছে বলে জানা গেছে। সাটুরিয়া দলিল লেখক সমিতির সভাপতি আফজাল হোসেন জানান ঘটনা আমি শুনেছি। তবে কোন দলিল লেখক এমন কাজ করবে না বলে জানি। যদি শফিকুল ইসলাম এমন কাজ করে থাকে তাহলে তার শাস্তি পাওয়া উচিত। এ ব্যাপারে ধানকোড় ইউপির সাটুরিয়া গ্রামের মৃত গফুরের পুত্র ও শিবালয় উপজেলার দারিদ্র বিমোচন কর্মকর্তা এবং দলিল গ্রহিতা মোঃ জয়নাল আবেদীন জানান যে, আমরা সম্পর্কে উভয়ে মামা-ভাগিনা। প্রথমে কথা ছিল দাতাদেরকে ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে আমরা গ্রহিতারা যতটুকু পারি জমি উল্লেখ করে তা লিখে নেব। তাতে কারো কোন উজর আপত্তি থাকবেনা। সেই ভাবেই আমরা লিখেছি। পরে তারা প্রতিবাদ করেছে। সুতরাং থানা থেকে আমাকে ফোন দিয়ে দলিল ২টি জমা দিতে বললে থানায় এসে আমি দলিল ২টি জমা দিয়ে এসেছি। এ বিষয়ে সাটুরিয়া সাব রেজিষ্ট্রার অভিজিৎ কর বলেন যে, এ ঘটনার বিষয়ে আমার জানা নেই তবে উদ্ভব ঘটনার জন্যে কেউ লিখত অভিযোগ দিলে আমি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব বলে তিনি জানান।

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

সাটুরিয়ায় সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসের দলিল লেখকের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

আপডেট সময় ১০:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩

মোঃ ফারুক হোসেন, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসের দলিল লেখক মোঃ শফিকুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে বিস্তর প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ দলিল লেখক হচ্ছেন সাটুরিয়া দলিল লেখক সমিতির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম আর দলিল গ্রহীতা হচ্ছেন দুর্নীতি বাজ দারিদ্র বিমোচন কর্মকর্তা ও সাটুরিয়া গ্রামের মৃত গফুরের পুত্র মোঃ জয়নাল আবেদীন। পানাইজুরি গ্রামের ভূক্তভোগি দলিল দাতা মোহাম্মদ আলী (৭০) অভিযোগে জানান যে, চলতি ইংরেজি সনের গত ২৫ জুন তারিখে ভাই আঃ রাজ্জাক ও বোন হালিমা বেগমসহ দাতা আমি, দলিল গ্রহীতা দারিদ্র বিমোচন কর্মকর্তা মোঃ জয়নাল আবেদীন,মোঃ সুলতান ও আব্দুলব্দুল লতিফ বরাবর মোট ৩৬ শতাংশ জমির একটি দান পত্র দলিল সহি সম্পাদন করতে সাটুরিয়া সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসে যাই। তখন দু’লোভি-সু-চতুর গ্রহিতা জয়নাল ও দুর্নীতিবাজ দলিল লেখক শফিকুল ইসলামের যোগসাজশে অতি গোপনে প্রতারণা করে সুকৌশলে ১। জয়নালের নামে ৪০ শতাংশ জমি উল্লেখ করে ১টি দলিল সৃজন করে ২। মোঃ সুলতান ও মোঃ আব্দুল লতিফ এর নামে অপর আরো ১টি দলিলে ৪০ শতাংশ জমি স্ট্যাম্পে লিখে তাড়া হুড়ায় প্রস্তুুত করে দাতা, গ্ৰহিতা ও সনাক্তকারীর সহি স্বাক্ষর নিয়ে অফিসে জমা দেয়। এসময়ে তাকে সহায়তা করে শফিকুলের ভাই মোঃ সাইফুল ইসলাম। অভিযোগ উঠেছে এভাবে দলিল লেখক শফিকুল ইসলাম দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে গ্রহিতার কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিয়ে দাতাদেরকে নাজানিয়ে জ্ঞাতসারে প্রতারণা করে সৃজিত ২টি দলিলে মোট ৮০ শতাংশ জমি উল্লেখ করে সহি সম্পাদন করে অফিসে জমা দেয়। এজলাশে সাব-রেজিষ্ট্রার অভিজিৎ কর উঠে দলিল ২টি হাতে নিয়ে দেখতে পান যে অনিয়ম তান্ত্রিক ভাবে দলিলে ২টি ইউনিয়নের জমি উল্লেখ করা হয়েছে বিধায় তা সংশোধনের জন্যে ফেরত পাঠান। দলিল ফেরত দেওয়ার পর দাতা মোহাম্মদ আলীসহ অন্য দাতারা জানতে পারেন যে,এ ২টি দলিলে তাদের ৩৬ শতাংশ জমির পরিবর্তে প্রতারণা করে ৮০ শতাংশ জমি উল্লেখ করে দলিল প্রস্তুুত করে জমা দিয়েছিল লেখক শফিকুল ও গ্রহীতাগণ। ঘটনা ফাঁস হওয়ার পর সহজ সরল প্রকৃতির দাতা মোহাম্মদ আলী প্রতিবাদে বলেন যে গ্রহিতাদেরকে আমাদের ৩৬ শতাংশ জমি দেওয়ার কথা ছিল অথচ সেখানে তারা নানা দূর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে বিভিন্ন চালাকি চতুরতা করে কেন লেখক শফিকুল ইসলাম ও গ্রহিতার যোগসাজশে ২টি দলিলে মোট ৮০ শতাংশ জমি উল্লেখ করে জমা দিয়েছিল। তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে গ্রহিতা জয়নাল ও লেখক শফিকুল ইসলাম দাতাদেরকে বলেন যে,আপনারা টিপসইসহ স্বাক্ষর দিয়েছেন, এখন শুধু দাখিল ও রেজিষ্ট্রী বাকি আছে। সুতরাং আজ দলিল হবে না ঈদের পর রেজিষ্ট্রী হবে। এ প্রেক্ষিতে মোহাম্মদ আলী তার ওই সহি সম্পাদন করা দলিল ফেরত চাইলে লেখক শফিকুল ফেরত প্রদানে ইহা অস্বীকৃত জানায় ও বলে যে টাকা বুঝে পেয়ে দলিলে সই সাবুদ করেছেন আপনার জমির দলিল হয়ে গেছে এ দলিল আপনাকে ফেরত দেওয়া হবে না বলে সাফ জানায়। ফলে নিরুপায়ে মোহাম্মাদ আলী বাড়িতে এসে পরবর্তীতে মুরুব্বীদের সাথে পরামর্শ করে এ জালিয়াতির দলিলের ঘটনার বিষয় নিয়ে বাদী হয়ে দলিল লেখক শফিকুল ইসলামসহ অন্যদের নামে সাটুরিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ বিষয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস জানান যে, এ থানার এলাকা অত্যন্ত শান্তিপ্রিয়। এখানে যতগুলো মামলা মোকাদ্দমা হয় তার বেশির ভাগই ভূমি সংক্রান্ত। একটি চক্র এসব ভূয়া জ্বাল ও প্রতারণামূলক দলিল কাগজপত্র তৈরী করে সাধারণ মানুষদের হয়রানী করছে। আমরা দলিল দু’টি উদ্ধার করেছি। প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়েছে প্রতারণা করে লেখক শফিকুলের মাধ্যমে মোহাম্মদ আলীর কাছ থেকে গ্রহিতা জয়নাল আবেদীন জালিয়াতি করে জমি বেশী করে লিখে নিতে চেয়েছিল। এ কাজে গ্রহিতাকে দলিল লেখক শফিকুল ইসলাম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। নিয়মিত মামলা নিয়ে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান। দলিল লেখক শফিকুলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ধানকোড়া ইউনিয়ন  যুবদলের সভাপতি ও লেখক শফিকুলের ভাই সাইফুল ইসলাম এ ঘৃর্নিত কাজে ভাই শফিকুলকে বেশ সহায়তা করেছে বলে জানা গেছে। সাটুরিয়া দলিল লেখক সমিতির সভাপতি আফজাল হোসেন জানান ঘটনা আমি শুনেছি। তবে কোন দলিল লেখক এমন কাজ করবে না বলে জানি। যদি শফিকুল ইসলাম এমন কাজ করে থাকে তাহলে তার শাস্তি পাওয়া উচিত। এ ব্যাপারে ধানকোড় ইউপির সাটুরিয়া গ্রামের মৃত গফুরের পুত্র ও শিবালয় উপজেলার দারিদ্র বিমোচন কর্মকর্তা এবং দলিল গ্রহিতা মোঃ জয়নাল আবেদীন জানান যে, আমরা সম্পর্কে উভয়ে মামা-ভাগিনা। প্রথমে কথা ছিল দাতাদেরকে ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে আমরা গ্রহিতারা যতটুকু পারি জমি উল্লেখ করে তা লিখে নেব। তাতে কারো কোন উজর আপত্তি থাকবেনা। সেই ভাবেই আমরা লিখেছি। পরে তারা প্রতিবাদ করেছে। সুতরাং থানা থেকে আমাকে ফোন দিয়ে দলিল ২টি জমা দিতে বললে থানায় এসে আমি দলিল ২টি জমা দিয়ে এসেছি। এ বিষয়ে সাটুরিয়া সাব রেজিষ্ট্রার অভিজিৎ কর বলেন যে, এ ঘটনার বিষয়ে আমার জানা নেই তবে উদ্ভব ঘটনার জন্যে কেউ লিখত অভিযোগ দিলে আমি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব বলে তিনি জানান।